বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
পণ্যের মূল্য যত বৃদ্ধি পাবে,ততই বতর্মান সরকারের জনপ্রিয়তা কমতে থাকবে,বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। বটিয়াঘাটার মল্লিকের মোড়ে ১৬১ তম বার্ষিক মেলা ও গরুর দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত। দৌলতপুরে ওয়ান শুটার গান সহ ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার। গাজীপুরে ভূমিহীনদের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন:৩০৯৫ পরিবারকে জমি প্রদানের হাই কোর্টের নির্দেশ বাস্তবায়নের দাবী। খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ইয়াবাসহ ১ জন মাদক কারবারি গ্রেফতার। বটিয়াঘাটার সুরখালি ও ভান্ডারকোট ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বটিয়াঘাটা উপজেলা শাখার উদ্যোগে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত। বটিয়াঘাটা উপজেলা ছাত্রসমাজের সাবেক সভাপতি অসীম মল্লিকের অকাল মৃত্যুতে শোক বিবৃতি। বটিয়াঘাটা উপজেলা ছাত্রসমাজের সাবেক সভাপতি অসীম মল্লিকের অকাল মৃত্যুতে শোক বিবৃতি। চুয়াডাঙ্গায় জুলাই যোদ্ধাদের স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ। দৈনিক ৭১ গোয়েন্দা সংবাদ।

ছাত্র জনতা,বিভিন্ন দল ও সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীরা কি চেয়েছিল,আর পেয়েছে কি।

বাহাদুর চৌধুরী,
গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগ যা যা করেছেন ৫ই আগষ্ট ২০২৪ এর পর সারাদেশে কিছু সুবিধাবাদী লোকজন তাই করে যাচ্ছেন। এদের মধ্যে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ,এ কে এম ফজলুল হক,হোসেন সরোয়াদি, হাফিজি হুজুর, মাওলানা হামিদ খান ভাসানী, কর্নেল ওসমানীর আদর্শ নেই। এরা নিজেকে রাজা ভাবছে। এরা বহুরূপী -তাই চরিত্র বলতে কিছু নেই। গত ১৬ বছর ধরে এরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাইনবোর্ডে ব্যাবহার করেছেন কিন্তু আওয়ামী লীগের থেকে সব ধরনের সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন। তারা নির্যাতনের শিকার হয়নি এবং জেলে যেতে হয়নি। স্বৈরাচারের পতনের পর তারাই এখন বড় ত্যাগী নেতা। ইতোমধ্যে এরকম কিছু বহুরূপীর বিরুদ্ধে শহীদ রাষ্ট্রপতি জুর রহমানের কর্ণধার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দল থেকে বহিষ্কার করেছেন। এদের কারণে ভবিষ্যত অন্ধকার। অতি শীঘ্রই এরকম সবাইকে দল থেকে বহিষ্কার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

আমরা যারা স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছি তারা কোন অপরাধ ও অনিয়ম মেনে নিতে পারবো না। আপনি যে দলের যত বড় নেতা হোন না কেন, আপনি অপরাধ ও অনিয়ম করলে কোন ছাড় নয়। গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মীদের কাজ হচ্ছে অপরাধ ও অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলা, দেশ ও জাতির স্বার্থে কথা বলা, ভুক্তভোগীর পক্ষে কথা বলা। কোন দলের পক্ষে দালালি করা কোন গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মীর কাজ না। এগুলো যারা করছেন তারা দেশ ও জাতির শত্রু। এরকম চরিত্রের লোকের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী পরিচয় দেওয়ার কোন অধিকার নেই। এরা বহুরূপী দালাল চাঁদাবাজ ধান্ধাবাজ।

স্বৈরাচার নিপাত গেছে গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে। এদেশে আর কাউকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না। এটাই ছাত্র জনতার,সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। সাথে সাথে বর্তমান সরকারকে অবিলম্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।