বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৩ পূর্বাহ্ন
সৈয়দ আলম :টেকনাফ কক্সবাজার
পুলিশ সুপার, কক্সবাজার মহোদয়ের সার্বিক নির্দেশনা মোতাবেক টেকনাফ থানার ইনচার্জ ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে টেকনাফ থানাধীন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের চৌকশ অফিসার পুলিশ পরিদর্শক জনাব শোভন সাহা সার্বিক তত্ত্বাবধানে এএসআই [নিঃ]ব্রাহিম সঙ্গীয় ফোর্সদের সহায়তায় ০৫/০৪/২০২৫ ইং তারিখ সকাল দশ, ঘটিকার সময় টেকনাফ থানাধীন বাহারছড়া ইউপিস্থ ঢালা চেকপোস্টে নিয়মিত ডিউটি করাকালীন একটি যাত্রীবাহি সিএনজি অটোরিক্সা গাড়ী তল্লাশীর সময় সিএনজি অটোরিক্সার সামনের সিটে বসা একজন যাত্রীর কথাবার্তা সন্দেহজনক হইলে তাহাকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তাহার পেটের ভিতর ইয়াবা ট্যাবলেট রহিয়াছে মর্মে স্বীকার করে। এরপর স্থানীয় সাক্ষীসহ উক্ত ব্যক্তিকে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রে নিয়া পায়খানা করানোর পর পায়খানার সাথে বিশেষ কায়দায় গিলে ফেলা ট্যাবলেটর মত কালো কালো পোটলা বের হয়। সাক্ষীদের উপস্থিতিতে উক্ত ব্যক্তি নিজ হাতে উক্ত পোটলাগুলি খোলার পর পোটলার ভিতর হইতে ১ হাজার৯৫০ পিস ইয়াবা বড়ি উদ্ধার
পূর্বক বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের এসআই[নিঃ ]লক্ষন চন্দ্র বর্মন উক্ত আলামত জব্দ তালিকা মূলে করেন। উক্ত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে তাহার নাম, ঠিকানা-জুয়েল মিয়া [২১]পিতা-আব্দুর শুক্কুর, মাতা-আসমা খাতুন, সাং-রহিঙ্গাকাটা, ৪নং ওয়ার্ড, হোয়াইক্যং ইউপি, থানা-টেকনাফ, জেলা-কক্সবাজার মর্মে প্রকাশ করে। উক্ত আসামী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দেওয়ার জন্য উক্ত ইয়াবা ট্যাবলেটগুলি হোয়াইক্যং এলাকা হইতে কালো কালো ছোট ছোট ক্যাপসুলের মত তৈরী করিয়া গিলে নিয়ে পেটের ভিতর করিয়া বহন করিয়া বেশি দামে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে কক্সবাজার নিয়া যাইতেছিল বলিয়া স্বীকার করে।আসামীর বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন।